সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৮ অপরাহ্ন

মোনাফের উপর হামলাকারী প্রকৃত আসামী গ্রেফতার করুন, সত্য উদঘাটিত হোক

মানিক বৈরাগী

কক্সবাজারে শেখ হাসিনা বইমেলা সম্পন্ন করে কিছুটা ব্যার্থতা, কিছু হতাশা নিয়ে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আওয়ামী রাজনীতি নিয়ে কিছুই লিখবো না। মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, মুজিববাদ, ছাত্রলীগ, শেখ হাসিনা রক্তের ধমনিতে প্রবহমান, তাই অশুভ কিছু দেখলে আর চুপ থাকতে পারিনা।

ব্যক্তিগত ভাবে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগ রাজনীতির ক্ষমতার দ্বান্দ্বিক হিংস প্রতিযোগিতায় আমি কোন পক্ষ নই, কারও অন্ধ চাটুকারও নই। যার যাহা ভালো সেটা ভালো বলতে পছন্দ করি, পারত পক্ষে লগু ভুল গুলো এড়িয়ে যাই। মানুষ হিসাবে রাজনৈতিক নেতাদের ভুল থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু কোন পক্ষ অপর পক্ষকে ঘায়েল করতে চেয়ে হিংস্রতার আশ্রয় নেয় তখন চোখ কান খোলা রেখে নির্মোহ ভাবে ঝুঁকি নিয়ে লিখে ফেলি। এ কারণে অনেক ঝক্কিঝামেলাও কম পোহাতে হয়নি। তবুও বিবেকের তাড়নায় না লিখে পারি না। কবি অমিত চৌধুরীর ভাষায় বলতে চাই “বিবেক বন্ধকি মানুষ না।” আমিও বিবেক কে বন্ধক দিতে পারিনি বলে হাত- কলম নিশপিশ করে। তাই আজও আবার দু’কলম না লিখে পারছি না।

বেশ কয়েক মাস ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচন কে ঘিরে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতি প্রতিযোগিতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে প্রতিহিংসায় রূপ নিয়েছে। যতদিন গড়াচ্ছে ততোই হিংস্রতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। পাশাপাশি পুরনো বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তারই ফাঁকে সুযোগ-সন্ধানীরা গ্রুপ নেতাদের কাঁধে বন্দুক রেখে হরিণ শিকারে উঠে পড়ে লেগেছে।
রাজনীতির নোংরা খেলায় বারেবারে শিকারে পরিণত হচ্ছে আওয়ামিলীগ, ছাত্রলীগের তৃণমূল কর্মীরা আর আখের গুছিয়েছে নিচ্ছে সুযোগ-সন্ধানীরা।

বিগত ২৭ অক্টোবর ২০২১তারিখ রাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক জেলা নেতা মোনাফ সিকদার অজ্ঞাত সন্ত্রাসী কতৃক হত্যার উদেশ্যে হামলার শিকার হয়ে গুলিবিদ্ধ হন। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে রেফার করে। বর্তমানে সে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। আল্লাহ তাকে দ্রুত শেফা দান করুক।

আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ পর্যন্ত তিনবার বিভিন্ন পক্ষ দ্বারা হামলার শিকার হয়। মোনাফ সিকদার কবাংলাদেশ ছাত্রলীগের দুর্দিনের কর্মী এবং জন্মগতভাবে শারীরিক প্রতিবন্ধী। মোনাফ সিকদার শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া স্বত্তেও জামাত-শিবির, হেফাজতি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তাই আওয়ামীলীগ নেতাদের আশ্রয়ে থাকা জামাত-শিবির বিএনপি থেকে অনুপ্রবেশকারী কুচক্রীরা মোনাফকে ঘায়েল করতে বিভিন্ন সুযোগের অপেক্ষায় থাকে হয়তো।

আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ছাত্রলীগের এই দুর্দিনের কর্মীর উপর যারা হামলা করেছে তা সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ, অধিকতর গোয়েন্দা তদন্তের মধ্যদিয়ে প্রকৃত অপরাধী গ্রেফতার করে শাস্তির আওতায় আনা হোক। এটা আমি ব্যাক্তিগত ভাবে কামনা করি।

তবে এবারের হামলা ও মামলা সম্পর্কে দুটো কথা লিখতে চাই, তা হলো মোনাফ সিকদার বিগত ২৭ অক্টোবর ২০২১এর পূর্বে যে দু’বার হামলার শিকার হয়েছে তখন তার পাশে এতো দরদী দেখিনি। তখন তার পাশে মোনাফের মা ভাই ছাড়া তার কোন রাজনৈতিক দরদী দেখিনি। তখন কেউ মিছিলও করেনি তার জন্য। শুধু আমরা ক’জন সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী ফেইবুকে পোস্ট দিয়ে দায়সারা দায়িত্ব পালন করেছি মাত্র।

প্রশ্ন হচ্ছে তো মোনাফের জন্য হঠাৎ এতো দরদী এলো কোথা থেকে? উত্তর একটাই সময় এখন রাজনীতির নোংরা প্রতিযোগিতায় প্রতিপক্ষ কে ঘায়েল করা বলে মনে করি। তার কারন মামলায় আসামিদের নামের তালিকা দেখে। মোনাফ সিকদারের ভাই বাদি হয়ে যে মামলাটি থানায় দাখিল করা হয়েছে তারমধ্যে ২নম্বর আসামি নাজনীন সারওয়ার কাবেরীর নাম পত্রিকায় পড়ে।

এবার আসুন কাবেরী সম্পর্কে কিছু জানি। নাজনীন সারওয়ার কাবেরী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক। সাবেক ছাত্রনেতা, সাবেক কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মরহুম আসিফ কামালের সহধর্মিণী। কাবেরীর পিতা মরহুম ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী। মরহুম ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী ভাষাসৈনিক, ডাকসু নেতা,মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সাবেক জেলা আওয়ামীলীগ নেতা। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সমাজসেবক। কাবেরী তার শ্বশুরবাড়ির পক্ষও রাজনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ। তার শ্বশুর মরহুম আবছার কামাল কক্সবাজার মহুকুমা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্টাতা সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধে সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি। অবশ্য তিনি পরবর্তী রাজনৈতিক চাপে পড়ে আওয়ামীলীগ ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন।

কাবেরী চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রাবস্থা থেকে ছাত্রলীগের সাথে জড়িত, ছাত্রলীগের রাজনীতির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সাথেও সম্পৃক্ত থেকে আবৃত্তি চর্চা করতেন, এখনো সময় সুযোগ হলে মঞ্চে আবৃত্তি করেন। ওসমান সরওয়ার এরের পুত্র- কন্যাদের মধ্যে তিনজন সরাসরি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয় রাজনীতিক। তার বড়ভাই সোহেল সরওয়ার কাজল রামু উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও রামু উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। মেজো ভাই সাইমুম সারওয়ার কমল কক্সবাজার সদর আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য। তারা ভাইবোনের মধ্যে প্রকাশ্য ক্ষমতার দ্বন্দ্ব বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্য রূপ আমরা দেখেছি। তবে কাবেরী বর্তমানে বৃহত্তর চট্টগ্রামে নির্যাতিত নারীদের পক্ষে বলিষ্ঠ হাতিয়ার হিসেবে, নারীযোদ্ধা হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছে।নারীদের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে তার প্রভাবশালী শত্রুর সংখ্যাও কম নয়।কিন্তু কাবেরী আওয়ামীলীগের ক্ষমতার নোংরা রাজনীতির সাথে জড়িত আমি তাকে দেখিনি। তাই যুক্তিসঙ্গত কারণেই মনে করি মোনাফ সিকদার কে হত্যার উদ্যেশ্যে গুলির মামলা টি আর নিরপেক্ষ মনে করি না।

কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের প্রতিদ্বন্দ্বী, ক্ষমতার ভাগাভাগি, নোংরা রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে বিবদমান গ্রুপগুলোর কোন একটা পক্ষ মোনাফ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। রাজনীতির এ নোংরা খেলার কারনে প্রকৃত অপরাধীরা পার পেয়ে যাবে। এখন যারা মোনাফের অসহায়ত্বের সুযোগ নিচ্ছেন হয়তো আপনাদের জন্যও প্রকৃতি এমন অবস্থায় নিয়ে যাবে। মাঝখানে মোনাফ সিকাদারের মতো ছাত্রলীগের দুর্দিনের একজন রাজনৈতিক কর্মীর জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে।

মুনাফ সিকদার এর মামলায় ১নম্বর আসামি হিসেবে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান এর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তো মুজিবুর রহমান কে নিয়ে দু’য়েক কথা না লিখলে নয়।

মেয়র মুজিবুর রহমান কক্সবাজার আওয়ামী রাজনীতিতে আমাদের কাছে মুজিব বদ্দা হিসাবে পরিচিত। মুজিবুর রহমানও সাবেক ছাত্রনেতা, কক্সবাজার কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক জি এস। একটি সমৃদ্ধ রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তাঁর রাজনৈতিক পরিচয় নতুন করে লিখে পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি ঘটাতে চাই না। মুজিব বদ্দা ব্যাক্তিগত ভাবে অত্যন্ত সহজ-সরল দিলখোলা মানুষ। কক্সবাজারের আওয়ামীলীগের রাজনীতির জন্য বিশেষ কক্সবাজার শহর কে আওয়ামীলীগময় রাখতে এখনো মুজিব বদ্দার বিকল্প কেউ উঠে আসেনি।

আওয়ামীলীগ যখনই জামাত-বিএনপি, হেফাজত কতৃক আক্রান্ত হয়, বিপদগগ্রস্ত হয় মাঠে সাহস করে নামার মতো আপাতত আমি কাউকে দেখি না। আওয়ামীলীগের চরম দুর্দিনে আমরা যখন মিছিল করার জন্য সামনা কাতারে আজকের বাঘা-বাঘা নেতাদের খোঁজে পেতাম না তখন আমরা মুজিব বদ্দার জন্য অপেক্ষা করতাম।

বিগত ৫ জানুয়ারী নির্বাচনের আগে পরে জামাত- বিএনপির আগুন সন্ত্রাস মোকাবিলায় আমরা মুজিব বদ্দা কে ই মাঠে পেয়েছি। একিভাবে হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও মুজিব বদ্দা এই পৌর শহর কে সুরক্ষা দিতে দেখেছি। কক্সবাজার পৌছে শহর টি আন্তর্জাতিক পর্যটন কেন্দ্রিক হওয়ায় বিভিন্ন ভাবে গুরুত্ব বহন করে। এ কারনে কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র ও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ অপরাপর মেয়রের থেকে।

তাই স্বাভাবিক ভাবে সুযোগসন্ধানীরা মেয়র মুজিবুর রহমানের আশপাশে ঘুরঘুর করবে।
পাশাপাশি মেয়র মুজিবুর রহমান কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, এই পদের জন্যও রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের রাজনৈতিক নোংরামি করার সুযোগ কেন আমি দিবো? আগেই উল্লেখ করেছি কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেয়র মুজিবুর রহমান
সহজ-সরল মানুষ। তাঁর কানভারী করার লোকের অভাব নেই। আওয়ামীলীগের দলিয় পদবীর ক’জন চাটুকার আছে যাদের সার্বক্ষণিক কাজ হলো মুজিব বদ্দা কে ঘুম থেকে জাগার আগেই বাসায় গিয়ে হাজির হওয়া,একি সাথে সকালের নাস্তা করা, এমন কি তিনি টয়লেটে গেলেও দরজার সামনে টয়লেট টিস্যু নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা। আর কানের কাছে সারাক্ষণ বিভিন্ন জনের ব্যাপারে কুপরামর্শ দেয়া।

আর তারা দিনশেষে মুজিব বদ্দা কে আজ কতটুকু ছুরিকাহত করা যায় তার হিসাব নিকাশ করা। আরা এদের কাজ হলো খুব কৌশলে মুজিব বদ্দার কাঁধে বন্দুক রেখে হরিণ শিকার করা।এবং বদ্দা কে বিভিন্ন জনের প্রতিপক্ষ করে তোলায় তাদের দৈনন্দিন রাজনৈতিক কাজ।
এদের কে কক্সবাজারের আওয়ামী রাজনীতির তৃণমূল কর্মীরা খুব ভালো করে চিনে।তাদের নিয়ে প্রবাদ ও আছে যে এরা যার বন্ধু তার আর বাইরের শত্রুর প্রয়োজন হয় না।

৩০ অক্টোবর ২০২১তারিখ মুনাফ সিকদার হত্যাপ্রচেষ্টা মামলায় মুজিব বদ্দার নাম অন্তর্ভুক্তিই অনন্য উদাহরণ। মুজিব বদ্দার আর একটা দূর্বলতা হলো ক্ষমতার নতুন নতুন অংকুরিত হওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত আত্মীয়, এরাও তাদের স্বার্থসিদ্ধি করার জন্য মুজিব বদ্দার নাম ব্যবহার করা। এসব বিষয় গুলো একজন জন নেতার খেয়াল রাখা উচিৎ বলে আমি মনে করি। আরও একটা বিষয় বলে রাখা ভালো একজন জননেতার প্রধান ও অন্যতম কাজ হলো প্রত্যেকের কথা সমস্যা শুনবো কিন্তু বিবেক বুদ্ধি দিয়ে নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নিবো। দুই – কোথায় হ্যাঁ বলবো আর কিসে না বলবো এই বিষয়েও নিজের বিবেকী সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার ক্ষেত্রে কোমল নয় অটল থাকা জরুরি। ইতিমধ্যেই এসব চাটুকারেরা মুজিব বদ্দার কাঁধে বন্দুক রেখে কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন।আমি প্রতিটি বিতর্ক ও মুজিব বদ্দা কে কখন কিভাবে বিতর্কিত করেছেন তার লিস্ট দিতে পারবো, কিন্তু দিব না কারণ এসব বিষয়ে আপনারা ওয়াকিবহাল। এবার আপনারা ক্ষান্ত দেন অন্তত বঙ্গবন্ধু – শেখ হাসিনার রাজনৈতিক স্বার্থে। এবং কক্সবাজারের জনমানুষের মঙ্গলের জন্য। আর কতো বদ্দার কাঁধে বন্দুক রেখে নিজের আখের গোছাবেন। আর বদ্দা কেও এদের সম্পর্কে সচেতন হওয়া মঙ্গল।

আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি মোনাফ সিকাদারের ভাইয়ের করা মামলাটি অতীতের বিভিন্ন রাজনৈতিক বিতর্কের কুফল বলে মনে করি।

উপসংহারে বলতে চাই এ মামলার সাথে যারা কলকাটি নেড়েছে তারা খুবই অপরিপক্ষ। তারা মুজিব বদ্দা কে ঘায়েল করতে মোনাফ কে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে বলে আমার বিশ্বাস। পক্ষান্তরে তারা মুজিব কে ঘায়েল করতে চেয়ে মোনাফের উপর হামলাকারীদের উপকার করেছেন।

আমি চাই মোনাফের উপর আসল হামলাকারীদেরর গ্রেফতার করে আইনের আওয়াতায় আনা হোক।এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা বাহিনী অধিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত আসামী গ্রেফতার করে সত্য উদঘাটন করবেন।

মুজিব বদ্দা কে ঘিরে সবকিছুতে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব খোঁজা ও একপ্রকার অপরাজনীতি। পাশাপাশি মোনাফের চিকিৎসা সহায়তায় সবাই এগিয়ে আসবেন।

লেখক : সাবেক নির্যাতিত ছাত্রনেতা ও কবি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888